রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:০০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসী রহিম ও তার ছেলের অত্যাচার নির্যাতনে অসহায় এলাকাবাসী উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে আহতদের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে বিএনপি নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম নরসিংদীর মনোহরদীতে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানক্লাব ‘নেবুলাস’-এর যাত্রা শুরু প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস গার্মেন্টস ব্যবসায়িদের নিঃস্ব করে কোটি টাকা প্রতারণা করে লাপাত্তা কৃষক লীগ নেতা হান্নান শেখ!
বাড়তে বাড়তে ব্রয়লার মুরগির দাম ২৬০

বাড়তে বাড়তে ব্রয়লার মুরগির দাম ২৬০

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাজারে দাম বেড়েছে মুরগি ও পেঁয়াজের। কমেছে ডিম ও কাঁচা মরিচের দাম। দুই মাস আগেও ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হয়েছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। সেই মুরগির রেকর্ড দাম বেড়ে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ২৫০ থেকে ২৬০ টাকায়।
সোনালি মুরগির দামও কেজি ৩৩০ টাকা থেকে বেড়ে ৩৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একই সঙ্গে বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে দেশি মুরগিও। শুক্রবার (৩ মার্চ) সকালে রাজধানীর মিরপুরের ১১ নম্বর বাজার ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।

 

 

১১ নম্বর বাজারের মুরগি বিক্রেতা মো. রুবেল বলেন, আবার দাম বেড়েছে মুরগির। ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম বাড়তি। শবে বরাতকে সামনে রেখে বেড়েছে মুরগির দাম।

 

 

বাজারে গরুর মাংস আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগে বিক্রি হতো ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়। খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০০-১১০০ টাকায়। আগে বিক্রি হতো ৯০০ থেকে ১০০০ টাকায়।

 

এদিকে, বাজারে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম একটু কমেছে। ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩০-১৩৫ টাকায়। হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ২২০ টাকায়। দেশি মুরগির ডিমের ডজন ১৯০ টাকা।

 

ডিম বিক্রেতা মো. আশিক বলেন, ফার্মের মুরগির ডিমের দাম একটু কমেছে। ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। পাড়া-মহল্লার দোকানে ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। অন্য ডিম আগের দামেই আছে।

 

সবজির বাজার ঘুরে দেখা যায়, আকারভেদে বাঁধাকপি ও ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৩৫ টাকায়। প্রতি কেজি শসা ৫০-৬০, বেগুন ৬০-৮০, টমেটো ৩০-৪০, শিম ৫০-৬০ ও করলা ৮০-৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চাল কুমড়া প্রতিটি ৫০-৬০, লাউ আকারভেদে ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।  মিষ্টি কুমড়ার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০, পটল ৮০, ঢেঁড়স ১০০, কচুর লতি ৬০-৭০, পেঁপে ৩০-৪০, বরবটি ১০০ ও ধুন্দুল ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

 

 

 

তবে কমেছে কাঁচামরিচের দাম। প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। গত সপ্তাহে কাঁচা মরিচের কেজি ছিল ১৯০ থেকে ২০০ টাকা।

 

১১ নম্বর বাজারের সবজি বিক্রেতা আল-আমিন বলেন, দু-একটি সবজির দাম বেড়েছে। অন্যান্য সবজির দাম নাগালেই আছে ক্রেতাদের। তবে কাঁচা মরিচের দাম কেজিতে ৩০ থেকে ৪০ টাকা কমেছে। কাঁচা কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০-৪০ টাকায়। লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ২০-৩০ টাকায়।

 

পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়। বড় রসুনের কেজি ১৪০ টাকা। ছোট রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৩০ টাকায়। আদার কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকায়। বাজারে প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। খোলা চিনি প্রতি কেজি ১১৫ থেকে ১২০ টাকায়।

 

খোলা আটার কেজি ৬০ টাকা। প্যাকেট আটা ৬৫ টাকা, যা আগে কেজি ছিল ৭০ টাকা। দুই কেজির প্যাকেট আটা বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়।

 

দেশি মসুর ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা। বাজারে সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৭ টাকায়। লবণের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকায়।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com